দৈনিক আলোর জগত নিউজ
ads
খেলাধুলা

নারী নির্যাতনের ৬৮ শতাংশ আসামি গ্রেপ্তার হয়নি

অনলাইন ডেস্ক
নারী নির্যাতনের ৬৮ শতাংশ আসামি গ্রেপ্তার হয়নি

ঢাকা: গত ৯ আগস্ট রাজধানীর কাছে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে দুই তরুণীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় আসামি ছিল ছয়জন। এর মধ্যে একজন গ্রেপ্তার হয়েছে। আসামিকে শনাক্ত করে এলাকার লোকজন আটকের পর থানায় নিয়ে আসে। বাকি আসামিরা পুলিশের খাতায় ‘পলাতক’।

রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গত ৭ সেপ্টেম্বর এক প্রবীণ নারী (৬৫) দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন। তিনি ত্রাণের আশায় কয়েক নারীর সঙ্গে ঢাকায় এসেছিলেন। ঘটনার সময় উদ্যানে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন। ওই মামলায় আসামি অজ্ঞাতপরিচয় কয়েকজন। মামলাটি শাহবাগ থানা থেকে উইমেন সাপোর্ট অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন বিভাগে (ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার নামে বেশি পরিচিত) স্থানান্তর করা হয়েছে। ওই মামলায় এখন পর্যন্ত কোনো আসামি শনাক্ত হয়নি। ফলে গ্রেপ্তার হয়নি কেউ।

নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০–এর ৯ (৩) ধারায় দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে ওই দুটি ঘটনায় থানায় মামলা হয়।

দেশের বিভিন্ন থানার মামলার তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, একক ধর্ষণের ঘটনা ছাড়া বেশির ভাগ ক্ষেত্রে নির্যাতনের ঘটনায় আসামি থাকেন একাধিক ব্যক্তি। যৌতুকের মতো পারিবারিক নির্যাতনের ঘটনায় স্বামীর সঙ্গে পরিবারের অনেক সদস্যকেও আসামি করা হয়। তবে মামলার পর আসামিদের বড় একটি অংশ পুলিশের নাগালের বাইরে থেকে যায়।

পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্য অনুসারে, জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৯ মাসে সারা দেশের থানা ও আদালতে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০–এর যৌতুক, ধর্ষণ, ধর্ষণচেষ্টা, দাহ্য পদার্থ নিক্ষেপ ও অপহরণ ধারায় মোট ১২ হাজার ৭৬৯টি মামলা হয়েছে। এর মধ্যে শুধু নারী নির্যাতনের অভিযোগে মামলা হয়েছে ১০ হাজার ৬৮৬টি। বাকিগুলো শিশু নির্যাতনের অভিযোগে। নারী নির্যাতনের মামলায় মোট আসামি করা হয়েছে ২৪ হাজার ৩৩৯ জনকে। এর মধ্যে গ্রেপ্তার হয়েছে মাত্র ৭ হাজার ৮৩৫ জন। অর্থাৎ ওই ৯ মাসে প্রায় ৬৮ শতাংশ বা দুই–তৃতীয়াংশের বেশি আসামি গ্রেপ্তার হয়নি।

তবে পরিস্থিতির উন্নতির আশা নিয়ে এ বছরও আজ ২৫ নভেম্বর থেকে ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ ও বিশ্ব মানবাধিকার দিবস পালন করা হবে। এবারের প্রতিপাদ্য ‘নারী-কন্যার সুরক্ষা করি, সহিংসতামুক্ত বিশ্ব গড়ি’।

আগস্ট–সেপ্টেম্বরে গ্রেপ্তার সবচেয়ে কম

জুলাই মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন নির্বিচারে দমন করার কাজে পুলিশকে বেশি ব্যস্ত রাখা হয়। ওই সময় থানাগুলোতে গুরুতর ঘটনা ছাড়া নারীরা অভিযোগ জানাতে গেলে ফেরত পাঠানো হয়। বিশেষ করে পারিবারিক নির্যাতনের ঘটনায় নারীদের পরে এসে মামলা করতে পরামর্শ দেওয়া হয়। তবে জুলাই মাসে মামলা ও গ্রেপ্তারের সংখ্যা বছরের অন্যান্য মাসের মতোই ছিল। ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর জনরোষ ও হামলার মুখে থানার কার্যক্রম বন্ধ থাকে দীর্ঘদিন। ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়। তবে পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে আগস্ট মাসে নারী নির্যাতনের ঘটনায় মামলা নেওয়া ও আসামি গ্রেপ্তার কমতে শুরু করে। সেপ্টেম্বরে নির্যাতনের ঘটনায় মামলার চিত্র প্রায় আগের পর্যায়ে চলে আসে। তবে ওই মাসেও আসামি গ্রেপ্তার কমই ছিল।

মামলার তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে, মামলার তুলনায় আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে আসামি গ্রেপ্তার সবচেয়ে কম। অনেক সময় যে মাসে মামলা হয়েছে, তার পরের মাসে গ্রেপ্তারের ঘটনা ঘটেছে। ৯ আগস্ট দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে দুই তরুণীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় ২৩ দিন পর ২ সেপ্টেম্বর মামলা হয়।

পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্য অনুসারে, এ বছর জানুয়ারি মাসে সবচেয়ে কম মামলা হয়, ৮৫০টি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ কম মামলা হয় আগস্ট মাসে, ৮৮৯টি। ওই মাসে মোট আসামি করা হয় ২ হাজার ২৩৮ জনকে। গ্রেপ্তার হয় ৫৩০ জন। সেপ্টেম্বর মাসে মামলা হয় ১ হাজার ২৮৮টি। যা জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ, এপ্রিল ও জুলাই মাসের তুলনায় বেশি। সেপ্টেম্বর মাসে আসামি করা হয় ২ হাজার ৯৮৬ জনকে, গ্রেপ্তার হয় ৬১৭ জন।

পুলিশ সদর দপ্তরের গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি) ইনামুল হক সাগর প্রথম আলোকে বলেন, অনেক সময় আসামিরা আত্মগোপনে চলে যায়। তবে আসামি ধরার জন্য পুলিশ সর্বোচ্চ তৎপর থাকে। পুলিশের সক্ষমতায় কোনো ঘাটতি নেই।

৯ মাসে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা হয়েছে ৩ হাজার ৩৯৩টি। এর মধ্যে ২২৩টি দলবদ্ধ ধর্ষণ, ধর্ষণের পর ১২ জনকে হত্যা, ধর্ষণচেষ্টা ১ হাজার ৪২৬টি। যৌতুকের কারণে নির্যাতনের অভিযোগে মামলা হয়েছে ৩ হাজার ২০৮টি, এর মধ্যে ১৩৬ নারী হত্যার শিকার। অপহরণের ঘটনায় ২ হাজার ৬১৭টি এবং দাহ্য পদার্থ নিক্ষেপের ঘটনায় ৪২টি মামলা হয়েছে।

নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশুদের সহায়তায় স্থাপিত ওয়ান–স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারের (ওসিসি) আইনজীবী ফাহমিদা আক্তার প্রথম আলোকে বলেন, আসামি গ্রেপ্তার না হলে মামলার প্রক্রিয়া দীর্ঘায়িত হয়। বিচার না হলে ভুক্তভোগী যেমন ভোগান্তিতে পড়ে, তেমনি সমাজে অপরাধও বাড়তে থাকে। ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য প্রকৃত আসামিদের শনাক্ত করে গ্রেপ্তার করতে হবে। ধর্ষণ, দাহ্য পদার্থ নিক্ষেপ, পাচার, পর্নোগ্রাফির মতো সংবেদনশীল মামলার জন্য পুলিশের পৃথক তদন্তকারী সেল গঠন করা জরুরি।

সর্বশেষ

মীরসরাইয়ে ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার

আইন-আদালত

মীরসরাইয়ে ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার
সংস্কার প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

সম্পাদকীয়

সংস্কার প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
গাছ খারাপ বলে কাটা পড়েছে কিন্তু আগাছা রয়ে গেছে : জামায়াত আমির

সম্পাদকীয়

গাছ খারাপ বলে কাটা পড়েছে কিন্তু আগাছা রয়ে গেছে : জামায়াত আমির
অবিবেচকের মতো ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে: দেবপ্রিয়

অর্থ ও বাণিজ্য

অবিবেচকের মতো ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে: দেবপ্রিয়
গুপ্ত হত্যা, গুম ও ক্রসফায়ার ছিলো শেখ হাসিনার প্রিয়: রিজভী

গুপ্ত হত্যা, গুম ও ক্রসফায়ার ছিলো শেখ হাসিনার প্রিয়: রিজভী
একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দেয়াই আমাদের লক্ষ্য: সিইসি

সম্পাদকীয়

একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দেয়াই আমাদের লক্ষ্য: সিইসি
খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের কিছুটা অবনতি

সম্পাদকীয়

খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের কিছুটা অবনতি
জগন্নাথপুর উপজেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

সম্পাদকীয়

জগন্নাথপুর উপজেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা হাসান আরিফের প্রথম জানাজা সম্পন্ন

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হাসান আরিফের প্রথম জানাজা সম্পন্ন
জগন্নাথপুরে কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশনের মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

আঞ্চলিক

জগন্নাথপুরে কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশনের মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
ইজতেমা ময়দানে দু’পক্ষের সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩

সম্পাদকীয়

ইজতেমা ময়দানে দু’পক্ষের সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩
ডি-৮ সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

সম্পাদকীয়

ডি-৮ সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
এসএসসি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ, শুরু ১০ এপ্রিল

সম্পাদকীয়

এসএসসি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ, শুরু ১০ এপ্রিল
জগন্নাথপুরে বিএনপির কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

জগন্নাথপুরে বিএনপির কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
জাতি ঐক্যবদ্ধ থাকলে ষড়যন্ত্রকারীরা অবশ্যই ব্যর্থ হবে: আমিরে জামায়াত

জাতি ঐক্যবদ্ধ থাকলে ষড়যন্ত্রকারীরা অবশ্যই ব্যর্থ হবে: আমিরে জামায়াত

সর্বাধিক পঠিত

সংস্কার প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

সম্পাদকীয়

সংস্কার প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
গাছ খারাপ বলে কাটা পড়েছে কিন্তু আগাছা রয়ে গেছে : জামায়াত আমির

সম্পাদকীয়

গাছ খারাপ বলে কাটা পড়েছে কিন্তু আগাছা রয়ে গেছে : জামায়াত আমির
জগন্নাথপুরে কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশনের মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

আঞ্চলিক

জগন্নাথপুরে কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশনের মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
মীরসরাইয়ে ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার

আইন-আদালত

মীরসরাইয়ে ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার
কুমিল্লার চান্দিনা থানায় চোরাচালানে প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করে সুজনসাহা নামক ১ ব্যক্তি নিহত। মামলা দায়ের, ৫ জন পলাতক, আটক ৬

কুমিল্লার চান্দিনা থানায় চোরাচালানে প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করে সুজনসাহা নামক ১ ব্যক্তি নিহত। মামলা দায়ের, ৫ জন পলাতক, আটক ৬
যেভাবে হবে এইচএসসির ফল

শিক্ষাঙ্গন

যেভাবে হবে এইচএসসির ফল
একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দেয়াই আমাদের লক্ষ্য: সিইসি

সম্পাদকীয়

একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দেয়াই আমাদের লক্ষ্য: সিইসি
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী জগন্নাথপুর পৌর শাখা গঠন

আঞ্চলিক

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী জগন্নাথপুর পৌর শাখা গঠন
খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের কিছুটা অবনতি

সম্পাদকীয়

খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের কিছুটা অবনতি
অবিবেচকের মতো ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে: দেবপ্রিয়

অর্থ ও বাণিজ্য

অবিবেচকের মতো ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে: দেবপ্রিয়
তারেক রহমানকে ফেরাতে বন্দিবিনিময়ে ঢাকা-লন্ডন আলাপ

তারেক রহমানকে ফেরাতে বন্দিবিনিময়ে ঢাকা-লন্ডন আলাপ
উপদেষ্টা হাসান আরিফের প্রথম জানাজা সম্পন্ন

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হাসান আরিফের প্রথম জানাজা সম্পন্ন
জগন্নাথপুর উপজেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

সম্পাদকীয়

জগন্নাথপুর উপজেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
ডি-৮ সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

সম্পাদকীয়

ডি-৮ সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
ইজতেমা ময়দানে দু’পক্ষের সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩

সম্পাদকীয়

ইজতেমা ময়দানে দু’পক্ষের সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩

সম্পর্কিত খবর

খেলাধুলা

আইন প্রয়োগের পুরো ক্ষমতা চায় নির্বাচন কমিশন
আইন প্রয়োগের পুরো ক্ষমতা চায় নির্বাচন কমিশন

খেলাধুলা

জ্বালানি তেলের দাম ১০ থেকে ১৫ টাকা কমানো যায়
জ্বালানি তেলের দাম ১০ থেকে ১৫ টাকা কমানো যায়

খেলাধুলা

বিশ্বের যেসব দেশে ‘ইসকন’ নিষিদ্ধ
বিশ্বের যেসব দেশে ‘ইসকন’ নিষিদ্ধ

খেলাধুলা

সিলেটে আড়াই মাস ধরে বেতন বন্ধ চা শ্রমিকদের
সিলেটে আড়াই মাস ধরে বেতন বন্ধ চা শ্রমিকদের

খেলাধুলা

নারী নির্যাতনের ৬৮ শতাংশ আসামি গ্রেপ্তার হয়নি
নারী নির্যাতনের ৬৮ শতাংশ আসামি গ্রেপ্তার হয়নি

খেলাধুলা

পাকিস্তান থেকে বিনা চেকিংয়ে পণ্য আমদানী করবে বাংলাদেশ, ভারত চিন্তিত
পাকিস্তান থেকে বিনা চেকিংয়ে পণ্য আমদানী করবে বাংলাদেশ, ভারত চিন্তিত

খেলাধুলা

তারাপুর চা বাগানের রক্ষক যখন বক্ষক ব্যবস্থাপকের যোগসাজসে বিক্রি হচ্ছে বাগান জমি
তারাপুর চা বাগানের রক্ষক যখন বক্ষক ব্যবস্থাপকের যোগসাজসে বিক্রি হচ্ছে বাগান জমি

খেলাধুলা

ভারতীয় ছকে ইসলামপন্থীদের উগ্র প্রমাণে সক্রিয় গোয়েন্দাদের একটি অংশ
ভারতীয় ছকে ইসলামপন্থীদের উগ্র প্রমাণে সক্রিয় গোয়েন্দাদের একটি অংশ

খেলাধুলা

টানা ৪ দিন ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিন ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

খেলাধুলা

৪৯ বছর আগের পরিস্থিতিতে ফিরে গেছে আওয়ামীলীগ
৪৯ বছর আগের পরিস্থিতিতে ফিরে গেছে আওয়ামীলীগ